বৃহঃস্পতিবার, ১৯শে সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ঠা আশ্বিন ১৪৩১


সিনেমায় আগ্রহ নেই অক্ষয়পুত্র আরাভের


প্রকাশিত:
২২ মে ২০২৪ ১২:১৫

আপডেট:
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৮:১২

ফাইল ছবি

অক্ষয় কুমার খুব কমই তার ছেলে আরাভ এবং মেয়ে নিতারা সম্পর্কে প্রকাশ্যে কথা বলেন। তাদের জীবনকে লাইমলাইট থেকে দূরে রাখতেই পছন্দ করেন অক্ষয় ও টুইঙ্কেল। তবে, সম্প্রতি তিনি ক্রিকেটার শিখর ধাওয়ানের একেবারে নতুন টক শোয়ে এসে কথা বললেন তার সন্তানদের নিয়ে। কথোপকথনের সময়, অক্ষয় জানান যে আরভ চলচ্চিত্র জগতে আসতে চান না এবং ফ্যাশনে ক্যারিয়ার গড়তে চান।

শোতে অক্ষয় বলেন, তিনি চাননি ১৫ বছর বয়সে আরভ বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য বাড়ি ছেড়ে চলে যাক। তিনি বলেন, আমার ছেলে আরভ লন্ডনের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে। ১৫ বছর বয়সে সে বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। ও সবসময়ই পড়াশোনা করতে ভালোবাসে এবং একা থাকতে চেয়েছিল। যদিও আমি ওকে যেতে দিতে চাইনি, তবুও ও চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। যাই হোক, আমি ওকে থামাতে পারলাম না কারণ আমি নিজেও ১৪ বছর বয়সে আমার বাড়ি ছেড়েছিলাম।

অক্ষয় কুমার তার ছেলেকে মাটির কাছাকাছি রাখতে চেয়েছেন। বাড়ির সমস্ত কাজ নিজে করা এবং দামি জামাকাপড়ে ব্যয় করা এড়িয়ে চলার জন্য ছেলের প্রশংসা করেন সুপারস্টার। তিনি বলেন, ও নিজের কাপড় নিজে পরিষ্কার করে, ভালো রাঁধুনি, বাসনপত্র পরিষ্কার করে এবং এমনকি দামি কাপড়ও কিনতে চায় না। আসলে, ও থ্রিফ্টি নামে একটি সেকেন্ড হ্যান্ড স্টোরে যায় জামাকাপড় কিনতে, কারণ ও অপচয় পছন্দ করে না।

আরাভের বাবা-মা এবং তার দাদু দিদা সকলেই এই ইন্ডাস্ট্রির অংশ। তবে, অভিনেতা জানিয়েছেন যে তার ছেলে সিনেমায় আগ্রহী নয়। আমরা তাকে কখনও কিছু করতে বাধ্য করিনি; সে ফ্যাশনে আগ্রহী, সে সিনেমা করতে চায় না। ও আমার কাছে এসে বলে যে আমি সিনেমা করতে চাই না। আমি বলেছিলাম এটি তোমার জীবন, আপনি যা করতে চাও তাই কর।

আরাভকে একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে বড় করার জন্য অক্ষয় তার স্ত্রী ও নিজের প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, টুইঙ্কেল এবং আমি যেভাবে আরভকে বড় করেছি তাতে আমি খুশি; ও খুব সরল ছেলে। অন্যদিকে আমার মেয়ে জামাকাপড় পছন্দ করে।

টুইঙ্কেল খান্নার সঙ্গে বিয়ের পরে ২০০২ সালে তাঁদের জীবনে আরভ আসে। নিতারা জন্মগ্রহণ করে ২০১২ সালে। গত মাসে আরবের ২১ বছর পূর্ণ হয়েছে। অক্ষয় তার জন্মদিনে ছেলের জন্য একটি মন ছুঁয়ে যাওয়া বার্তা শেয়ার করেছিলেন। তিনি লিখেছিলেন, ‘হাই মেরি অ্যাংরেজ তোমার কেকের উপর মোমবাতির সংখ্যা গোনো, তবে আমার কাছে তুমি সর্বদা এমন একজন যে আমার কোলে ঝাঁপিয়ে পড়বে এবং কঠিন দিনকে সহজ করে তুলতে পারো। এই দিনটা উপভোগ করো, তুমি এখন আইনত সমস্ত কিছু করতে পারো যা আমি সন্দেহ করি যে তুমি ইতোমধ্যে করেছো। লাভ ইউ, আরভ। চিরকাল তোমার গর্বিত বাবা।’



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:




রিসোর্সফুল পল্টন সিটি (১১ তলা) ৫১-৫১/এ, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০।
মোবাইল: ০১৭১১-৯৫০৫৬২, ০১৯১২-১৬৩৮২২
ইমেইল : [email protected]; [email protected]
সম্পাদক : লিটন চৌধুরী

রংধনু মিডিয়া লিমিটেড এর একটি প্রতিষ্ঠান।

Developed with by
Top