কুয়েতে সরকারি কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়েছিলেন পাপুল
প্রকাশিত:
১৫ জুন ২০২০ ১৯:১৭
আপডেট:
১২ মার্চ ২০২৫ ২২:০৮

অর্থ ও মানবপাচারের অভিযোগে কুয়েতে আটক বাংলাদেশের সংসদ সদস্য কাজী শহীদ ইসলাম পাপুল 'অর্থ ও মানবপাচারের মামলায়' তার নাম ওঠার পর কুয়েতের ৭ শীর্ষ কর্মকর্তাসহ তিন সরকারি কর্মকর্তাকে মোটা অঙ্কের ঘুষ দেন। ঘুষ এবং উপহারের বিনিময়ে কর্মকর্তারা পাপুলকে বিশেষ সুবিধা প্রদান করেন।
কুয়েতের গণমাধ্যম আরব টাইমস অনলাইন জানিয়েছে, দেশটির পুলিশ কাজী শহীদ ইসলাম পাপুলকে জিজ্ঞাসাবাদের পর ৭ শীর্ষ কর্মকর্তাসহ তিন সরকারি কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতা পায়। ওই কর্মকর্তারা ঘুষ এবং উপহারের বিনিময়ে তাকে বিশেষ সুবিধা দিয়েছিল বলে জানানো হয়েছে।
সুত্রের বরাত দিয়ে আরব টাইমস জানিয়েছে, কাজী শহীদ ইসলাম পাপুল সম্প্রতি বিভিন্ন দেশের কয়েকটি ব্যাংকে কয়েক লাখ কুয়েতি দিনার হস্তান্তর করেছেন। অর্থ ও মানবপাচারের মামলায় নাম উঠে আসার পর কর্মকর্তাদের মোটা অঙ্কের ঘুষও দেন তিনি।
এদিকে কুয়েতে অর্থ ও মানবপাচারের অভিযোগে আটক বাংলাদেশের সংসদ সদস্য কাজী শহীদ ইসলাম পাপুল ও তার সহযোগীর জামিন আবেদন নাকচ করে দিয়েছেন দেশটির একটি আদালত।
কাজী পাপুলের বিরুদ্ধে আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন ১১ প্রবাসী বাংলাদেশি। তাদের অভিযোগ, ভিসা ও আকামা নবায়নের নামে তাদের কাছ থেকে অর্থ নিয়েছিলেন কাজী পাপুল।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: