শুক্রবার, ২০শে সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ঠা আশ্বিন ১৪৩১


শতবর্ষে জাতির পিতাকে নিয়ে একশ তথ্য


প্রকাশিত:
১৭ মার্চ ২০২০ ১৭:৫৯

আপডেট:
১৮ মার্চ ২০২০ ০০:৩৭

ফাইল ছবি

১. জন্ম : ১৭ মার্চ ১৯২০ ইং, মঙ্গলবার। ৪ চৈত্র ১৩২৬ বঙ্গাব্দ।
২. ডাকনাম : খোকা।
৩. বাবা : শেখ লুৎফর রহমান।
৪. মা : সায়েরা খাতুন।
৫. বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থান : গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে।
৬. বঙ্গবন্ধুরা মোট দুই ভাই এবং চার বোন।
৭. ভাইবোনদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু ছিলেন তৃতীয়।
৮. বঙ্গবন্ধুর উচ্চতা ছিল ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি।
৯. টুঙ্গিপাড়া গ্রামটি বাইগার নদীর তীরে অবস্থিত।
১০. প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় ১৯২৭ সালে গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণিতে।
১১. ১৯২৯ সালে গোপালগঞ্জ সীতানাথ একাডেমিতে তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি হন।
১২. ১৯৩৩ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।
১৩. স্ত্রী : বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব (ডাকনাম রেনুু)।
১৪. বিয়ের ৯ বছর পর ১৯৪২ সালে শেখ মুজিব নিজের ২২ বছর ও ফজিলাতুন্নেছার ১২ বছর বয়সে দাম্পত্যজীবন শুরু করেন।
১৫. ১৯৩৪ সালে চক্ষুরোগে আক্রান্ত হন। এ সময় তিনি মাদারীপুর ইসলামিয়া হাইস্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র। পড়াশোনায় সাময়িক বিরতি পড়ে।
১৬. ১৯৩৬ সালে গ্লোমান শনাক্ত হয়। চশমা পরতে শুরু করেন।
১৭. ১৯৩৭ সালে গোপালগঞ্জ মথুরানাথ মিশনারি স্কুলে ভর্তি হয়ে আবার একাডেমিক পড়াশোনায় ফেরেন।
১৮. ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের কর্মী গৃহশিক্ষক কাজী আবদুল হামিদের কাছে ১৯৩৭ সালেই রাজনীতিতে হাতেখড়ি।
১৯. ১৯৩৮ সালে স্কুল পরিদর্শনে আসেন মুখ্যমন্ত্রী শের-ই-বাংলা একে ফজলুল হক এবং শ্রম, বাণিজ্য ও পল্লী উন্নয়নমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। তাদের সঙ্গে এই প্রথম দেখা। তাদের কাছে স্কুলের জন্য দাবি-দাওয়া উত্থাপন করেন।
২০. ১৯৩৯ সালে যখন নবম শ্রেণির ছাত্র, সে বছরই প্রথম কারাভোগ করেন।
২১. ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন গোপালগঞ্জ সেন্ট মথুরানাথ মিশনারি স্কুল।
২২. ১৯৪০ সালে নিখিল ভারত মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনে যোগদানের মাধ্যমে সক্রিয় রাজনীতিতে যোগদান করেন।
২৩. ১৯৪২ সালে এন্ট্রাস পাস করেন। ভর্তি হন কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে।
২৪. থাকার জন্য বরাদ্দ হয় বেকার হোস্টেলের ২৪ নম্বর কক্ষ।
২৫. ১৯৪৩ সালে মুসলিম লীগের কাউন্সিলর নির্বাচিত হন।
২৬. ফরিদপুর ডিস্ট্রিক্ট অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি নির্বাচিত হন ১৯৪৪ সালে।
২৭. ১৯৪৫ সালে ইসলামিয়া কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
২৮. ১৯৪৭ সালে বিএ পাস করেন। ভর্তি হন ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের আইন বিভাগে।
২৯. ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠা করেন পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ।
৩০. ১৯৪৮ সালের ১১ থেকে ১১ মার্চ এবং ১১ সেপ্টেম্বর থেকে ২১ জানুয়ারি ১৯৪৯ পর্যন্ত কারাভোগ করতে হয়।
৩১. ১৯৪৯ সালে গঠিত হয় পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ। কারাগারে থাকা অবস্থাতেই দলের যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন।
৩২. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের আন্দোলনে সমর্থন দেওয়ার অপরাধে মলাটের পর
১৯৪৯ সালে আবার গ্রেফতার হন।
৩৩. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ১৫ টাকা জরিমানা করে। জরিমানার টাকা দিতে অস্বীকার করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৪৯ সালের এপ্রিল মাসে বহিষ্কৃত হন।
৩৪. ১৯৫০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অনশন শুরু করেন।
৩৫. ১১ দিনের অনশনের পর ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৫০ সালে বিনাশর্তে মুক্তি পান।
৩৬. বাংলা রাষ্ট্রভাষার দাবিতে ১৯৫২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি কারাগারে অনশন শুরু করেন।
৩৭. রাষ্ট্রভাষার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবাদ মিছিলে একুশে ফেব্রুয়ারি গুলি চলে। শহীদ হন সালাম, রফিক, বরকতসহ অনেকে। জেল থেকে বঙ্গবন্ধু এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দেন এবং একটানা তিন দিন অনশন অব্যাহত রাখেন।
৩৮. টানা অনশনে অসুস্থ বঙ্গবন্ধুকে স্বাস্থ্যগত কারণে ২৭ ফেব্রুয়ারি মুক্তি দেওয়া হয়।
৩৯. ১৯৫৩ সালে আওয়ামী মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষে বছরের শেষে পাকিস্তানের সব বিরোধী দলের সঙ্গে মিলে গঠন করা হয় যুক্তফ্রন্ট।
৪০. ১৯৫৪ সালে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে ২৩৭ আসনের মধ্যে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থীরা ২২৩টি আসনে বিজয়ী হয়। বঙ্গবন্ধু প্রাদেশিক নির্বাচনে নির্বাচিত হন গোপালগঞ্জ থেকে।
৪১. নির্বাচিত সদস্য হিসেবে ১৯৫৪ সালের ১৪ মে সর্বকনিষ্ঠ মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন।
৪২. ১৯৫৪ সালের ১৫ মে দায়িত্ব পান কৃষি, ঋণ, সমবায় ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের।
৪৩. ১৯৫৫ সালে পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন।
৪৪. ১৯৫৬ সালে আতাউর রহমান খানের মন্ত্রিসভায় শিল্প, বাণিজ্য, শ্রম, দুর্নীতি দমন ও ভিলেজ এইড মন্ত্রীর দায়িত্ব পান।
৪৫. আইয়ুব খান সরকারের সময় ১৯৫৮ সালে গ্রেফতার হন।
৪৬. ১৯৫৯ সালের ৫ অক্টোবর মুক্তি পান।
৪৭. মুক্তি পেলেও বঙ্গবন্ধুর গতিবিধির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। এ সময় তিনি বারবার গ্রেফতার হন এবং ছাড়া পান।
৪৮. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর ছাত্রত্ব ফিরিয়ে দেওয়া হয় ২০১০ সালে ১৪ আগস্ট।
৪৯. ১৯৬০ সালে স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ গঠন করেন।
৫০. ১৯৬৪ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ‘কম্বাইন্ড অপজিশন পার্টি’ নামে গঠিত হয় সম্মিলিত বিরোধী দল।
৫১. ১৯৬৪ সালের ১১ মার্চ সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয়।
৫২. ১৯৬৫ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে কঅপের পক্ষ থেকে মিস ফাতিমা জিন্নাহকে প্রার্থী দেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু ফাতিমা জিন্নাহর পক্ষে নির্বাচনি প্রচারণায় অংশ নেন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ১৪ দিন আগে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করা হয়।
৫৩. ১৯৬৬ সালে ১ মার্চ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।
৫৪. ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে ৬ দফা ঘোষণা করা হয়।
৫৫. ১৯৬৬ সালের ২৩ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে ৬ দফা ঘোষণা করা হয়।
৫৬. ১৯৬৮ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় তাঁকে প্রধান আসামি করা হয়।
৫৭. আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাটি দায়ের করা হয়েছিল ‘রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর গং মামলা নামে। পাকিস্তান সরকার মামলাটিকে সরকারিভাবে নামকরণ করেছিল, ‘রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্যদের বিচার’ নামে।
৫৮. ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিচার শুরু হয়।
৫৯. ১৯৬৯ সালে ২২ ফেব্রুয়ারি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করা হয়।
৬০. ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি রেসকোর্স ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বঙ্গবন্ধু উপাধি দেওয়া হয়।
৬১. শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধি দেন তৎকালীন ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদ।
৬২. ১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ নামকরণ করেন।
৬৩. ১৯৭০ সালের ৭ জুন রেসকোর্স ময়দানে আওয়ামী লীগকে নির্বাচিত করার জন্য দেশবাসীকে আহ্বান জানান।
৬৪. ১৯৭০ সালের ১৭ অক্টোবর দলের নির্বাচনি প্রতীক হিসেবে নৌকাকে পছন্দ করেন।
৬৫. ১৯৭০ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে অভাবনীয় ফলের মধ্য দিয়ে সমগ্র পাকিস্তানের নেতা হয়ে ওঠেন।
৬৬. ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ জাতির জনক উপাধি দেওয়া হয়।
৬৭. ১৯৭১ সালে ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানের বিশাল জনসভায় ৭ মার্চ ঘোষণা করেন ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’
৬৮. ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।
৬৯. ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে গ্রেফতার হন।
৭০. ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি পাকিস্তান সরকার মুক্তি দেয়।
৭১. ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেন।
৭২. ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করেন।
৭৩. ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথগ্রহণ করেন।
৭৪. ১৯৭২ সালের ৬ ফেব্রæয়ারি ভারত সরকারের আমন্ত্রণে ভারত সফর করেন।
৭৫. ১৯৭২ সালের ১০ অক্টোবর ‘জুলিও কুরি’ পুরস্কারে ভ‚ষিত হন।
৭৬. ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর প্রথম সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেন।
৭৭. ১৯৭২ সালের ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশের প্রথম সংবিধানে স্বাক্ষর করেন।
৭৮. বঙ্গবন্ধু মুক্তিযোদ্ধাদেরকে তাদের অস্ত্র জমা দেওয়ার জন্য বলেন ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি।
৭৯. বঙ্গবন্ধুর উপস্থিতিতে ১৯৭২ সালের ২৫ জানুয়ারি টাঙ্গাইলের কাদের সিদ্দিকীর কাদেরিয়া বাহিনীর ১৫ হাজার মুক্তিযোদ্ধা এবং ৩১ জানুয়ারি মুজিববাহিনী অস্ত্র জমা দেয়।
৮০. ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগ ২৯৩টি আসন পায়। মেজরিটি পার্টির নেতা হিসেবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ।
৮১. ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে প্রথম বাংলায় ভাষণ দেন।
৮২. ১৯৭৫ সালে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে সংসদীয় গণতন্ত্রের পরিবর্তে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করেন এবং রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেন।
৮৩. বঙ্গবন্ধুর লেখা প্রকাশিত প্রথম বই ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’। ২০১২ সালের জুন মাসে প্রকাশিত হয়।
৮৪. অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটির ভ‚মিকা লিখেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৮৫. অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন ড. ফকরুল আলম।
৮৬. বইটির রচনাকাল ১৯৬৬-৬৯ পর্যন্ত সময়।
৮৭. ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইটি মোট ১৩টি ভাষায় অনুবাদ হয়।
৮৮. বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় বই ‘কারাগারের রোজনামচা’।
৮৯. কারাগারের রোজনামচা প্রকাশিত হয় ২০১৭ সালের ১৭ মার্চ।
৯০. বইটির প্রকাশক বাংলা একাডেমি।
৯১. বইটির নাম ‘কারাগারের রোজনামচা’ রাখেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট কন্যা শেখ রেহানা।
৯২. ‘কারাগারের রোজনামচা’ দুটি ভাষায় অনুবাদ হয়েছে।
৯৩. কারাগারের রোজনামচা বইটি যে খাতায় লেখা সেখানে বঙ্গবন্ধু শিরোনাম দিয়েছিলেন, ‘থালা বাটি কম্বল জেলখানার সম্বল’।
৯৪. বঙ্গবন্ধুর প্রকাশিত সর্বশেষ বই ‘আমার দেখা নয়াচীন’।
৯৫. আমার দেখা নয়াচীন প্রকাশিত হয় ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে।
৯৬. বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বইয়ের নাম ‘শেখ মুজিব আমার পিতা’
৯৭. ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারের ঘাতকের হাতে নৃশংসভাবে নিহত হন।
৯৮. ১৯৯৭ সালের ১২ মার্চ বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার শুরু হয়।
৯৯. ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি হত্যাকারীদের বিচার শেষ হয়।
১০০. মুজিব বর্ষ পালিত হবে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ পর্যন্ত।


সম্পর্কিত বিষয়:


আপনার মূল্যবান মতামত দিন:




রিসোর্সফুল পল্টন সিটি (১১ তলা) ৫১-৫১/এ, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০।
মোবাইল: ০১৭১১-৯৫০৫৬২, ০১৯১২-১৬৩৮২২
ইমেইল : [email protected]; [email protected]
সম্পাদক : লিটন চৌধুরী

রংধনু মিডিয়া লিমিটেড এর একটি প্রতিষ্ঠান।

Developed with by
Top