শনিবার (৭ আগস্ট) থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে শুরু হচ্ছে গণটিকাদান কর্মসূচি। অগ্রাধিকার পাচ্ছেন নারী, প্রতিবন্ধী ও বয়স্করা। তবে প্রচারণা কম হওয়ায় জানেন না অনেকেই। এছাড়া বিশাল কর্মযজ্ঞের মাঝে ঢাকা পড়ে যাচ্ছে চলমান টিকাদান কার্যক্রম। নিবন্ধন করেও অনেকে এসএমএস পাননি। তাই টিকা পাওয়া নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন নিবন্ধিত ব্যক্তিরা।
সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জাতীয় পরিচয়পত্র দেখালেই ১৮ বছরের উর্ধ্বে যেকোন ব্যক্তিই পাবেন কাঙ্ক্ষিত টিকা। তবে ইউনিয়ন পর্যায়ের বাসিন্দাদের অভিযোগ, গণটিকা কার্যক্রম নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের প্রচারণা চোখে পড়েনি তাদের। ফলে টিকা নিয়ে অন্ধকারে অনেকেই।
তবে ভিন্ন কথা বলছে যশোরের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের। তারা বলছেন, হাসপাতালে গিয়ে টিকা নেয়া ঝুঁকিপূর্ণ। সহজভাবে ইউনিয়ন পর্যায়ে চালু করায় টিকা নিতে আগ্রহী তারা।
তবে গণটিকার মধ্যে চলমান কর্মসূচি আড়ালে চলে যাওয়ার শঙ্কায় নিবন্ধনকারীরা। ১৫-২০ দিন পার হলেও এসএমএস না পাওয়ায় ক্ষোভ তাদের। এ বিষয়ে স্বাস্থ্যবিভাগের দাবি, নিবন্ধনের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। টিকাদান কর্মসূচি সফল করতে কাজ করে যাচ্ছেন তারা।
বর্তমানে দেশে সোয়া কোটি টিকা মজুত আছে। ৭ আগস্ট থেকে পরবর্তী ৭ দিনে দেয়া হবে ১ কোটি টিকা।