প্রাচীন সিদ্ধ চিকিৎসায় করোনা সারার দাবি!
প্রকাশিত:
২৫ জুন ২০২০ ১৬:১৫
আপডেট:
২৪ এপ্রিল ২০২৫ ২২:৫১

বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েই চলেছে, আর এর থেকে মুক্তির উপায় খুঁজতে গবেষণা চলছে চিকিৎসক, গবেষকদের। তবে এখন পর্যন্ত করোনা থেকে মুক্তির উপায় কি, সে বিষয়ে কোনো সঠিক তথ্য দিতে পারেনি বিজ্ঞানীরা।
এমন যখন পরিস্থিতি, তখনই আয়ুর্বেদিক ওষুধে করোনা প্রতিরোধ করা সম্ভব বলে দাবি করেছে রামদেবের সংস্থা পতঞ্জলি। তারা একটি ওষুধও বাজারে আনতে চলেছে। এর মধ্যে আরও এক চিকিৎসা পদ্ধতিতে করোনা সেরে যাওয়ার দাবি উঠেছে।
এবার তামিলনাড়ুতে এক বিশেষ চিকিৎসা পদ্ধতিতে সাফল্যের দাবি করা হচ্ছে। ইতোমধ্যেই ওই রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৬৪০০০ ছাড়িয়ে গেছে। ভারতের দক্ষিণে প্রচলিত প্রাচীন সিদ্ধ চিকিৎসা পদ্ধতিতে ভরসা করার দাবি উঠেছে তামিলনাড়ুতে।
চেন্নাইয়ের একটি সেন্টারে ২৫ জন রোগীর উপর পরীক্ষা চালানো হয়েছে। তাতে ১০০ শতাংশ সাফল্য মিলেছে। এবার চেন্নাইয়ের আম্বেদকর কলেজে পরীক্ষা চালানো হবে বলে জানা গেছে।
প্রায় শতবর্ষ পুরনো এই চিকিৎসা পদ্ধতি। তবে এই পদ্ধতি অবৈজ্ঞানিক বলে দাবি করেছেন অনেক বিশেষজ্ঞ। যদিও এই বিতর্কের কোনো যুক্তি নেই বলে মনে করেন তামিলনাড়ুর মন্ত্রী কে পন্দিয়ারাজন।
তিনি জানান, সাফল্যের হার ১০০ শতাংশ। এতে কারও জীবন বিপদের মুখে ঠেলে দেয়া হচ্ছে না। আমরা সিদ্ধ, যোগ ও আয়ুর্বেদ একসঙ্গে প্রয়োগ করছি। কোনো ভেরিফিকেশন হয়নি তবে ইতিহাস বলছে এই চিকিৎসা পদ্ধতি যথেষ্ট সফল।
তবে সিদ্ধ চিকিৎসায় কোনো ভেন্টিলেশন বা অক্সিজেন সাপোর্ট নেই। তার জন্য অ্যালোপ্যাথির দ্বারস্থ হতে হবে। অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসকরে অবশ্য মনে করছেন, এই চিকিৎসা খুব একটা ভরসাযোগ্য নয়।
সূত্র- কলকাতা২৪।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: