কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, দাম চাহিদার ওপর নির্ভর করে। তবে একজন কৃষিবিদ হিসেবে বলতে পারি যাই দাম বাড়ুক দু-তিন মাস পর ডিম তারা বেচতেই পারবে না। আমরা একটু কষ্ট করি, তারপরও ডিম আমদানি করবো না।
বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে কৃষিমন্ত্রীর দফতরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন কৃষিমন্ত্রী।
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, কোনোক্রমেই যেন ডিম আমদানি করা না হয়।
কীসের ভিত্তিতে বলছেন দু-তিন মাস পর ডিম বিক্রি করতে পারবে না—এমন প্রশ্নের উত্তরে কৃষিমন্ত্রী বলেন, যখন দাম বাড়ছে তখন সবাই বাচ্চা তুলছে। কয়েকদিন আগেই ডিম বিক্রি করতে পারছিল না, আবার ব্রয়লার মুরগি ৯০-১০০ টাকা। তিন বছর ধরে এটা চলছে। পোল্ট্রি ফার্মের মালিকরা লস দিতে দিতে আর লস করতে রাজি নন।
ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আমাদের কোনও আলোচনা হয়নি। অসহযোগিতার কিছু নেই। তবে আমি আবারও বলছি নিত্যপণ্যের দাম বেঁধে দিয়ে বাস্তবায়ন করা কঠিন। এটা বড় চ্যালেঞ্জ, মুক্তবাজার অর্থনীতিতে। বিশেষ করে কাঁচাপণ্য চাহিদা ও সরবরাহের ওপর নির্ভর করে।