শনিবার, ৩১শে মে ২০২৫, ১৬ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

Shomoy News

Sopno


বাজেটে চ্যালেঞ্জ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির আকাঙ্ক্ষা


প্রকাশিত:
২৭ মে ২০২৫ ১০:১৯

আপডেট:
৩১ মে ২০২৫ ০২:১০

ছবি সংগৃহীত

জুনে জাতীয় বাজেট ঘোষণা হবে। এই বাজেট এমন এক সময়ে ঘোষিত হচ্ছে, যখন দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বেশ অস্থির ও উত্তেজনাপূর্ণ। চলমান সংসদের অনুপস্থিতি এবং সম্ভাব্য জাতীয় নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে এবারের বাজেট ঘোষণা ও আলোচনা একটি ভিন্ন মাত্রা পাচ্ছে। প্রচলিত সংসদীয় বিতর্কের সুযোগ না থাকায়, জনগণের অংশগ্রহণের প্রশ্নটি আরও জোরালো হচ্ছে।

গণমাধ্যম বলছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার হবে প্রায় ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা, যা চলতি অর্থবছরের (৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা) মূল বাজেটের চেয়ে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা কম। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে সরকারি ব্যয় কমানোর এই প্রবণতা অতীতে খুব একটা দেখা যায়নি।

রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা এবং এনবিআর-বহির্ভূত কর ও কর ব্যতীত রাজস্ব থেকে ৬১ হাজার কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

...কাঙ্ক্ষিত হারে রাজস্ব আদায় হচ্ছে না। লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আদায় কম হওয়ায় বাজেট ঘাটতি পূরণে সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে। সুদ পরিশোধে একটি বড় অংশ ব্যয় হওয়ায় উন্নয়নমূলক কাজে ব্যয় করার সক্ষমতা কমে যাচ্ছে।

বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা চলতি অর্থবছরের মূল এডিপি (২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা) থেকে ৩৫ হাজার কোটি টাকা কম। ইসিএনইসি কর্তৃক অনুমোদিত এই উন্নয়ন বাজেট ইঙ্গিত দেয় যে, এবারের বাজেটে বড় মেগা প্রকল্পগুলোর বদলে বাস্তবায়নযোগ্য এবং মিতব্যয়ী প্রকল্পগুলোয় জোর দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতেও বরাদ্দ কিছুটা কমানো হয়েছে, যা উদ্বেগের কারণ।

বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে বেশকিছু গুরুতর চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। এর মধ্যে অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো:

কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ: বিভিন্ন অস্থিরতার কারণে বিনিয়োগকারীরা কঠিন সময় পার করছেন। ব্যবসা সম্প্রসারণের গতি মন্থর হওয়ায় নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ধীরগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। প্রতি বছর ২২ লাখ মানুষ শ্রমবাজারে এলেও, আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক খাত মিলে মাত্র ৬ লাখ নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে। ফলে তরুণ ও শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি: কাঙ্ক্ষিত হারে রাজস্ব আদায় হচ্ছে না। লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আদায় কম হওয়ায় বাজেট ঘাটতি পূরণে সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে। সুদ পরিশোধে একটি বড় অংশ ব্যয় হওয়ায় উন্নয়নমূলক কাজে ব্যয় করার সক্ষমতা কমে যাচ্ছে।
সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী: মূল্যস্ফীতির কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে। এ অবস্থায় সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতা ও সুবিধাভোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি জরুরি, যাতে দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী সুরক্ষা পায়। তবে এ খাতে বরাদ্দের আকার নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।
স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ: শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নের ওপর দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নির্ভরশীল। কিন্তু এবারের বাজেটে এ দুটি গুরুত্বপূর্ণ খাতে এডিপি বরাদ্দ কমানো হয়েছে, যা মানবসম্পদ উন্নয়নে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্ক চাপ বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতির ভারসাম্যের ওপর প্রভাব ফেলছে।

পোশাক শিল্পসহ অন্যান্য রপ্তানি খাত এই শুল্কের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যদিও কিছু প্রতিযোগী দেশের তুলনায় বাংলাদেশের শুল্ক হার কম, তবুও এই চাপ রপ্তানি আয়ের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এর মোকাবিলায় দ্বিপাক্ষিক আলোচনা, রপ্তানি বাজার বৈচিত্র্যকরণ, পণ্যের মান বৃদ্ধি, অভ্যন্তরীণ নীতি উন্নয়ন এবং বিদেশি বিনিয়োগ উৎসাহিত করার মতো বহুমুখী কৌশল গ্রহণ করা জরুরি।

ভারতের বাণিজ্য নীতিতে সম্প্রতি কিছু পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে, যা বাংলাদেশের বাণিজ্যে অস্বস্তি তৈরি করেছে। স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ কিছু পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা উভয় দেশের বাণিজ্যে প্রভাব ফেলবে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ ভারত থেকে ৯০০ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি করেছে, বিপরীতে ভারতে রপ্তানি হয়েছে মাত্র ১৫৭ কোটি ডলারের পণ্য। এই বাণিজ্য ঘাটতি একটি উদ্বেগের কারণ। স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য রপ্তানিতে বিধিনিষেধের কারণে বাংলাদেশের রপ্তানিকারকদের ব্যয় ও সময় বাড়বে, যা প্রতিযোগিতামূলক বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

এমন একটা অস্থির আভ্যন্তরীণ পরিবেশ এবং অনিশ্চিত আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির মধ্যেও কিছু সুখবর আছে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে রেমিট্যান্স প্রবাহ এবং রপ্তানি আয় দুটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। সম্প্রতি রেমিট্যান্স প্রবাহে ইতিবাচক ধারা লক্ষ্য করা গেছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) প্রবাসীরা মোট ২,৪৫৪ কোটি ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা পূর্ববর্তী অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৮.৩ শতাংশ বেশি। একক মাস হিসেবে ২০২৫ সালের এপ্রিলে ২৭৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, যা এ যাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।

অন্যদিকে, রপ্তানি আয়ও ইতিবাচক ধারায় আছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪,০২১ কোটি ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯.৮৩ শতাংশ বেশি। তবে, ২০২৫ সালের এপ্রিলে রপ্তানি আয় ৩.০১ বিলিয়ন ডলার হয়েছে, যা চলতি অর্থবছরের মধ্যে সবচেয়ে কম মাসিক রপ্তানি আয়। গ্যাস সংকট এবং উৎপাদনশীলতার চ্যালেঞ্জ রপ্তানি খাতকে প্রভাবিত করছে।

বাংলাদেশের শ্রমবাজারে প্রতি বছর ২২ লাখ মানুষ নতুন করে যুক্ত হলেও, কর্মসংস্থান সৃষ্টির হার এর চেয়ে অনেক কম। এর একটি বড় অংশই অনানুষ্ঠানিক খাতে কাজ করে, যেখানে শ্রম অধিকার এবং সামাজিক নিরাপত্তা অনিশ্চিত।

বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডির তথ্য অনুযায়ী, দেশের মোট শ্রমিকের ৮৫ শতাংশই অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত। এই শ্রমিকদের কর্মসংস্থান, আয় এবং নিরাপত্তাহীনতা প্রকট। শ্রম আইন ২০০৬ সালের ২(৬৫) ধারায় শ্রমিকের সংজ্ঞা থাকলেও, অনানুষ্ঠানিক খাতের শ্রমিকদের অধিকার এবং তাদের সুরক্ষায় আরও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি। এই বিপুল সংখ্যক শ্রমিকের জীবনমান উন্নয়ন এবং তাদের আনুষ্ঠানিক অর্থনীতির আওতায় আনা সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।

নিঃসন্দেহে, বর্তমান অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করে বাংলাদেশকে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গণতান্ত্রিক অর্থনীতির দিকে এগিয়ে যেতে হবে। ড্যারন অ্যাসেমোগলু এবং জেমস রবিনসনের 'হোয়াই নেশনস ফেইল' গ্রন্থে যেমনটি দৃঢ়ভাবে বলা হয়েছে, সমৃদ্ধি কোনো ভূ-রাজনৈতিক অবস্থান বা সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য দ্বারা নির্ধারিত হয় না, বরং নির্ধারিত হয় অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রতিষ্ঠানগুলোর শক্তিশালী উপস্থিতির ওপর। এই অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রতিষ্ঠানগুলোই নিশ্চিত করে যে, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতা অল্প কিছু লোকের হাতে কুক্ষিগত না হয়ে সমাজের বৃহত্তর অংশের মধ্যে ছড়িয়ে পড়বে।

আমাদের ক্ষেত্রে, একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতির দিকে যাত্রা শুরু করার প্রথম শর্তই হলো গণতান্ত্রিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা। বাজেট প্রণয়নের মতো গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় নীতিনির্ধারণী প্রক্রিয়ায় জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ এবং সংসদে উন্মুক্ত বিতর্ক পুনরুদ্ধার অপরিহার্য।

যখন নীতি নির্ধারণে সাধারণ মানুষের কণ্ঠস্বর এবং নির্বাচিত প্রতিনিধিদের শক্তিশালী ভূমিকা থাকে, তখনই তা দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা ও জনগণের আস্থার ভিত্তি তৈরি করে। এর বিপরীতে, যদি রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো গণবিচ্ছিন্ন ও শোষণমূলক হয়, অর্থাৎ অল্প কিছু ধনিক গোষ্ঠী নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য অর্থনৈতিক সুযোগগুলো নিয়ন্ত্রণ করে, তাহলে তা সমাজের বৃহৎ অংশের সৃজনশীলতা ও উদ্যোক্তা প্রবৃত্তিকে দমন করে।

একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতি কেবল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির দিকেই মনোযোগ দেয় না, বরং সুষম বণ্টন ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করে। দারিদ্র্য হ্রাস, আয় বৈষম্য কমানো এবং সমাজের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে জোর দেওয়া অত্যাবশ্যক। যখন সমাজের সব স্তরের মানুষ অর্থনৈতিক সুযোগ থেকে লাভবান হতে পারে, তখন তা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আরও টেকসই ও শক্তিশালী করে তোলে। 'হোয়াই নেশনস ফেইল' তত্ত্ব অনুযায়ী, শোষণমূলক প্রতিষ্ঠানগুলো সমাজে সম্পদের অসম বণ্টন করে এবং এর ফলস্বরূপ ব্যাপক দারিদ্র্য ও অস্থিরতা দেখা দেয়।

মানবসম্পদ উন্নয়নে পর্যাপ্ত বিনিয়োগ, বিশেষ করে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে, একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতির মেরুদণ্ড। একটি শিক্ষিত ও সুস্থ জনগোষ্ঠীই দক্ষ কর্মশক্তি তৈরি করে, যারা নতুন উদ্ভাবন এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি চালিত করতে পারে। যখন শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মতো মৌলিক অধিকারগুলো থেকে বঞ্চিত হয়, তখন তা কেবল ব্যক্তিজীবনকেই ক্ষতিগ্রস্ত করে না, বরং সামগ্রিক অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দুয়ার বন্ধ করে দেয়।

বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করা এবং দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করাও জরুরি, যার জন্য স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ, সহজলভ্য ব্যবসা নীতি এবং অবকাঠামোগত উন্নয়ন নিশ্চিত করা প্রয়োজন। যদি রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকে এবং বিনিয়োগকারীরা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে অনিশ্চিত থাকেন, তাহলে বিনিয়োগ প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়, যা কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও অর্থনৈতিক সম্প্রসারণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত হলো শ্রম অধিকারের সুরক্ষা। অনানুষ্ঠানিক খাতের বিপুল সংখ্যক শ্রমিকের অধিকার নিশ্চিত করা, তাদের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় আনা এবং কাজের পরিবেশ উন্নত করা অপরিহার্য। যখন শ্রমিকদের শোষণ করা হয় এবং তাদের অধিকার সুরক্ষিত থাকে না, তখন উৎপাদনশীলতা কমে যায় এবং সমাজের একটি বৃহৎ অংশ দারিদ্র্যের দুষ্টচক্রে আটকা পড়ে।

পরিশেষে, রাজস্ব আদায়ে স্বচ্ছতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। করের হার না বাড়িয়ে করের ভিত্তি বাড়ানো এবং রাজস্ব আদায় প্রক্রিয়াকে আরও স্বচ্ছ ও কার্যকর করা প্রয়োজন। এটি সরকারকে প্রয়োজনীয় জনসেবা ও অবকাঠামো উন্নয়নে বিনিয়োগের সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা ও টেকসই উন্নয়নের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক, গণতান্ত্রিক ও জনমুখী অর্থনীতি অপরিহার্য। এটি কেবল প্রবৃদ্ধি নয়, স্থিতিশীল, ন্যায়ভিত্তিক ও সমৃদ্ধ সমাজ গঠন করবে, যেখানে সকলের সমান সুযোগ থাকবে।

ড. কাজী মারুফুল ইসলাম ।। অধ্যাপক, উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়


সম্পর্কিত বিষয়:


আপনার মূল্যবান মতামত দিন:




রিসোর্সফুল পল্টন সিটি (১১ তলা) ৫১-৫১/এ, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০।
মোবাইল: ০১৭১১-৯৫০৫৬২, ০১৯১২-১৬৩৮২২
ইমেইল : [email protected]; [email protected]
সম্পাদক : লিটন চৌধুরী

রংধনু মিডিয়া লিমিটেড এর একটি প্রতিষ্ঠান।

Developed with by
Top