জেলগেটে দাঁড়িয়ে শেষবারের মতো মৃত মায়ের মুখ দেখলেন সাবেক এমপি
প্রকাশিত:
৩ জুন ২০২৫ ১০:৩৫
আপডেট:
৫ জুন ২০২৫ ১৪:০১

মায়ের মৃত্যুতে প্যারোলে মুক্তি মেলেনি রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মোহা. আসাদুজ্জামান আসাদের। তবে, জেলগেটেই মৃত মায়ের মুখ শেষবারের মতো দেখার সুযোগ মিলেছিল।
তার মা সালেহা বেগম (৮০) সোমবার (২ জুন) বিকেলে তিনি মারা যান। সোমবার (২ জুন) রাত সোয়া ৮টায় জেল গেটেই শেষবারের মতো মৃত মায়ের মুখ দেখেছিলেন তিনি। এরপরে তাকে আবার কারাগারের ভেতরে নেওয়া হয়।
জানা গেছে, আসাদ রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। তিনি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো এমপি হয়েছিলেন। গেল বছরের ৫ আগষ্ট আওয়ামী সরকারের পতন হলে তিনি ঢাকায় গ্রেপ্তার হন। এখন তিনি রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন।
স্বজনেরা জানান, তার মৃত্যুর পর বড় ছেলে আসাদুজ্জামানের প্যারোলে মুক্তির জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু, নিরাপত্তাজনিত কারণে প্যারোলে মুক্তি দেওয়া হয়নি। তবে, সুযোগ দেওয়া হয়েছিল জেল গেটে মৃত মায়ের মুখটি দেখার।
জানা গেছে, আসাদুজ্জামান রাজশাহী নগরীর লক্ষ্মীপুর ভাটাপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তারা ৭ ভাই-বোন। এর মধ্যে পাঁচ ভাই সরাসরি আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। আসাদুজ্জামান কারাগারে, অন্য চারভাইও আত্মগোপনে। তবে আত্মগোপনে থাকা চার ভাইও মায়ের মুখ দেখার সুযোগ পাননি। শুধু এসেছিলেন সালেহা বেগমের তৃতীয় সন্তান আক্তারুজ্জামান। ভাই এমপি হলেও তিনি কোনো রাজনীতিতে জড়াননি। জীবিকা নির্বাহ করেন প্রাইভেটকার চালিয়ে৷
সোমবার রাত সাড়ে ৯টায় রাজশাহী নগরের মহিষবাথান গোরস্তানের পাশে জানাজা শেষে সালেহা বেগমের লাশ দাফন করা হয়।
এ বিষয়ে রাজশাহী জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) উম্মে কুলসুম সম্পা বলেন, বিষয়টি নিয়ে সাবেক এমপি আসাদের চাচা দরখাস্ত দিয়েছিলেন। তারা চেয়েছিলেন কারা ফটকে মৃত মাকে দেখার ব্যবস্থা করতে। তাই করা হয়েছে।
জেলগেটে দাঁড়িয়ে শেষবারের মতো মৃত মায়ের মুখ দেখলেন সাবেক এমপি
মায়ের মৃত্যুতে প্যারোলে মুক্তি মেলেনি রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মোহা. আসাদুজ্জামান আসাদের। তবে, জেলগেটেই মৃত মায়ের মুখ শেষবারের মতো দেখার সুযোগ মিলেছিল।
তার মা সালেহা বেগম (৮০) সোমবার (২ জুন) বিকেলে তিনি মারা যান। সোমবার (২ জুন) রাত সোয়া ৮টায় জেল গেটেই শেষবারের মতো মৃত মায়ের মুখ দেখেছিলেন তিনি। এরপরে তাকে আবার কারাগারের ভেতরে নেওয়া হয়।
জানা গেছে, আসাদ রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। তিনি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো এমপি হয়েছিলেন। গেল বছরের ৫ আগষ্ট আওয়ামী সরকারের পতন হলে তিনি ঢাকায় গ্রেপ্তার হন। এখন তিনি রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন।
স্বজনেরা জানান, তার মৃত্যুর পর বড় ছেলে আসাদুজ্জামানের প্যারোলে মুক্তির জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু, নিরাপত্তাজনিত কারণে প্যারোলে মুক্তি দেওয়া হয়নি। তবে, সুযোগ দেওয়া হয়েছিল জেল গেটে মৃত মায়ের মুখটি দেখার।
জানা গেছে, আসাদুজ্জামান রাজশাহী নগরীর লক্ষ্মীপুর ভাটাপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তারা ৭ ভাই-বোন। এর মধ্যে পাঁচ ভাই সরাসরি আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। আসাদুজ্জামান কারাগারে, অন্য চারভাইও আত্মগোপনে। তবে আত্মগোপনে থাকা চার ভাইও মায়ের মুখ দেখার সুযোগ পাননি। শুধু এসেছিলেন সালেহা বেগমের তৃতীয় সন্তান আক্তারুজ্জামান। ভাই এমপি হলেও তিনি কোনো রাজনীতিতে জড়াননি। জীবিকা নির্বাহ করেন প্রাইভেটকার চালিয়ে৷
সোমবার রাত সাড়ে ৯টায় রাজশাহী নগরের মহিষবাথান গোরস্তানের পাশে জানাজা শেষে সালেহা বেগমের লাশ দাফন করা হয়।
এ বিষয়ে রাজশাহী জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) উম্মে কুলসুম সম্পা বলেন, বিষয়টি নিয়ে সাবেক এমপি আসাদের চাচা দরখাস্ত দিয়েছিলেন। তারা চেয়েছিলেন কারা ফটকে মৃত মাকে দেখার ব্যবস্থা করতে। তাই করা হয়েছে।
সম্পর্কিত বিষয়:
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: